০১
আমার কাহিনিটা শুনলে একটু লজ্জা লাগবে, তারপরও বলছি। তবে আমার এ ঘটনাটির তেমন কোন কথা বানানো নয় তাই হয়তো পড়ে কম মজা হতে পারে। তাই আপনারা এটা পড়ার সময় তাড়াহুড়া না করে সময় নিয়ে পুরোটাই পড়বেন। আমি এখানে আমার আর আমার বোনের নাম বলবো না। কারণ বলা যায় না আমার অন্য কোন ভাই বা বন্ধু যদি পড়ে, তবে তা আমাদের জন্য হবে খুবই লজ্জাজনক।
আমার কাহিনিটা শুনলে একটু লজ্জা লাগবে, তারপরও বলছি। তবে আমার এ ঘটনাটির তেমন কোন কথা বানানো নয় তাই হয়তো পড়ে কম মজা হতে পারে। তাই আপনারা এটা পড়ার সময় তাড়াহুড়া না করে সময় নিয়ে পুরোটাই পড়বেন। আমি এখানে আমার আর আমার বোনের নাম বলবো না। কারণ বলা যায় না আমার অন্য কোন ভাই বা বন্ধু যদি পড়ে, তবে তা আমাদের জন্য হবে খুবই লজ্জাজনক।
বোনটি আমার থেকে প্রায় তিন বছরের বড়। কিন্তু আমি তাকে খুবই ভয় করি। কারণ সে আমাকে সবসময় শাসন করে। এদিকে আমরা খুবই রক্ষণশীল পরিবারের সদস্য। তাই আমাদের বাসায় সবাই শালীন পোষাক পরে।
একদিন আমাদের বাসার সবাই বিয়েতে চলে গেল। আর বাসা তালা না দিয়ে আমাকে ঘরে একা রেখে গেল। সবাইকে বিদায় দিয়ে আমি দরজা বন্ধ করে টিভি রুমে চলে গেলাম। হঠাত দেখি আমার আপুটি নতুন জামা-কাপড় পরে তার রুম থেকে বের হলো। আমি উঠে এসে তাকে জিজ্ঞাস করলাম-
আমি বল্লাম আপু তুমি যাওনি?
সে বলল কেন? সবাই আমাকে ফেলে চলে গেল কেন?
তখন সে খু্বই রাগ করল। আর কোন কথা না বলে তার রুমে আবার চলে গেল।
কিছুক্ষণ পরে তার জামা-কাপড় পরে তার রুম থেকে এল, তখনও আমি তার রাগ দেখে কোন কথা বল্লাম না।
আমি গিয়ে আবার টিভি দেথতে বসে পড়লাম। একটু পরে আপু আসলো আর আমার পিছনে বসল। হঠাত আপু আমার গালে এক চড় মেরে, বল্ল- ইন্টামেডিয়েট পরিক্ষা দিয়ে ফেলেছ, অথচ গায়ে এতো গন্ধ কেন? পরিষ্কার থাকতে পারো না?
আমি কোন কথা বল্লাম না।
বল্লো যাও, গোসল করে এসো।
আমি কোন কথা না বাড়িয়ে উঠে গেলাম আর তাড়াতাড়ি করে গোসল করে আবার টিভি দেখতে বসে পড়লাম।
তখন ভালো একটা ইংলিশ সিনেমা চলছিল।
সিনেমার এক পর্যায়ে একটি মেয়ে একটি ছেলেকে ধর্ষণ করছে।
এটা আপু দেথতে থাকল তাই আমি এখান থেকে উঠে গেলাম। আমি আগেই বলেছি আমরা রক্ষণশীল পরিবারের সদস্য। তাই আমি লজ্জা বোধ করছিলাম। তবে যদি আমি উঠে না যেতাম তাহলে আপুই ওটা চেইন্জ করে দিত আর আমাকে বকে দিত। আপু ডিগ্রী পাস কোর্সে আছে। কারণ আমাদের বাসা থেকে কলেজ অনেক দুরে। তাছাড়া ছেলেমেয়ের কলেজ তাই কলেজে গেলে আমি আপুকে দিয়ে আসি আর নিয়ে আসি। তাই আপুর যেমন কোন ছেলে বন্ধু নেই ঠিক তেমনি উনার বান্ধবীদের সাথেও বেশী থাকতে পারেনা। কারণ আমি অপেক্ষায় থাকি। তাই আপুরা বেশী আধুনিক বা খারাপ কিছু জানার সুযোগ পায়নি।
তারপর আমি যখন আমার রুমে চলে গেলাম তখন আপু আমার কাছে এল কি যেন বলার জন্য। কিন্ত আমার ভাগ্য খারাপ, আপু আবার রেগে গেল। আর বল্ল কি ব্যাপার? তোমার কানে সাবানের ফেনা কেন? যাও আবার পরিষ্কার করে এসো।
এবার আপু আমার পিছনে পিছনে এল। আর আমি বাথরুশে ঢুকে দরজা লাগাতেই আপু বল্ল, এই... দরজা খুল।
আমি দরজা খুলে দিলাম।
আপু বল্ল মাথায় পানি দে, আর আপু দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেথছে।
আর আমি ভয়ে ভয়ে মাথায় পানি দিলাম, আরেক হাত দিয়ে কান পরিষ্কার করলাম।
তখন আপু কাছে এসে আমার বগলে হাত দিয়ে বলে এখানে এতো ময়লা কেন? পরিষ্কার করতে পারো না?
আমি তখনই তা পরিষ্কার করতে থাকলাম, কিন্তু বগলে বড় বড় পশম থাকার কারণে আপুর সামনে আমার খুবই অস্বস্তিকর লাগছিল। কিন্তু কোন উপায় নাই। এবার আমি সোজা হয়ে আপুর দিকে এভাবে ভয়ার্ত চোখে তাকিয়ে থাকলাম।
আর দেথলাম আপু আমার দিকে ভালো করে দেখছে আর কোথাও ময়লা আছে নাকি?
আর আমিও আপুর দিকে অপরাধীর মতো তাকিয়ে থাকলাম।
হঠাত আমার মনে হলো আপুর চুখে মুখে দুষ্টুমির ভাব ফুটে উঠল। তবে আমি নিশ্চিত ছিলাম না। আসলেই কি তাই ছিল কিনা।
এদিকে আমার গা ভিজা, তাই লুঙ্গীর সাথে আমার লিঙ্গটা লেগে আছে আর আমার লিঙ্গের আকৃতি আলতো ভাবে বুঝা যাচ্ছে। তবে আমি নিশ্চিত নই আপু কি এটা বুঝতে পারল কি না। কিন্তু তার পরও কোন কথা না বলে দাড়িয়ে থাকলাম।আপু এখন একটা নেকড়া এনে আমাকে বল্ল পিছনে ফিরতে, আর সে আমাকে সাবান দিয়ে আমার গায়ে নেকড়া দিয়ে ঘষতে থাকল। আর বলতে থাকল, এত বড় ছেলে অথচ পরিষ্কার করে গোসল করতে পারে না। সমস্থ শরীরের উপরের দিকে সাবান দিয়ে ঘষে দেবার পর এবার পায়ে ডলতে লাগল, হাটু পর্যন্ত ঘষার পর বলে উঠল লুঙ্গি খুল!
আমি তো লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম, আমি বল্লাম না আপু লাগবে না। তখন আপু আর কথা না বাড়িয়ে বল্ল তাহলে দরকার নাই। কিন্তু সে সাবান হাতে নিয়ে আমার লুঙ্গির ভিতরে হাত ঢুকিয়ে ঘষতে লাগল।
প্রথমে কোন ব্যাথা পাই নি, কিন্তু যখন আপুর হাতের সাথে আমার অন্ডকোষ বাড়ি খেল তখন আমি সত্যি সত্যি ব্যাথায় চিতকার দিয়ে উঠলাম। আপু হেসে হেসে বল্ল লুঙ্গি খুলতে বল্লাম না?
আমি আমার নুনুতে ব্যাথা পেলাম তাই অনেকটা অনিচ্ছায় আমার লুঙ্গি খুলে দিলাম। আমি এই মনে করে লুঙ্গিটা খুললাম যে প্রথমত আপু আমার বড়, দ্বিতীয়ত আগে তো অনেক ছোট থাকতে আমি নেংটাই বাথরুমে যেথাম তাও আবার ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত। আমার বাবা একদিন দেখে আমাকে বল্ল তোমার লজ্জা হওয়া উচিত কারণ বাড়ীতে তোমার বড় ও ছোট দুটি বোন আছে। আর কোন দিন নেংটা হয়ে বাথরুমে যাবে না। তার পর থেকে এপর্যন্ত বাসার কেউ আমার লিঙ্গ দেখেনি।
আমি এতো বড় হয়ে গিয়েছি আর আজ আমি প্রথম কোন মানুয়ের সামনে আমার লজ্জা উন্মুক্ত করে দিয়েছি তাই সত্যিই খুবই লজ্জা লাগছিল। এবার যদিও আমি আর নিচের দিকে তাকাচ্ছি না, আর আপুর দিকেও তাকাচ্ছি না তার পরও আমি তো বুঝতে পারছি যে আমি এখন আমার আপুর সামনে উলঙ্গ অবস্থায় আছি। তাই আস্তে আস্তে আমার লিঙ্গটা বড় হতে লাগল। আপু আমার হাটু, দুই রান থেকে ঘষতে ঘষতে যখন আবার লিঙ্গের কাছাকাছি এলো আর আপুর নরম হাত আলতো ভাবে আমার অন্ডকোষের পাশ দিয়ে লাগল তখন আমার লিঙ্গটা অসম্ভব রকমের শক্ত হয়ে গেল।
তখন আমি আপুর একটা কখা শোনে আকাশ থেকে পড়লাম!
আপু আমাকে খুবই সাধারণ ভাবে বলছে তোমার নুনু এতো শক্ত করে টান টান করে রেখেছ কেন? আগের মতো নরম করে রাখো। যখন নুনু ঘষতে হবে তখন শক্ত করো।
আপুর এই কথা শুনে বুঝতে পারলাম আপু সত্যি সত্যি পুরুষদের এই বিশেষ অংগের কার্যক্রম সম্পর্কে জানে না, নাকি জানে বুঝতে পারলাম না। তবে আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ সম্পর্কে খুব একটা জানার সুযোগও আপু পায় নি।
কিন্ত আমি তো অসম্ভব রকমের সেক্স যন্ত্রনায় আছি। তাই আমি অনেকটা সময় পরে নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম তুমি কাজ করো আমার সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু আপু আমার সেক্স সমস্যাকে মনে করেছে যে আমি হয়ত লিঙ্গ পরিষ্কার করার সুবিধার্থে লিঙ্গ দাড় করিয়ে রেথেছি। এবার আপু আমার অন্ডকোষ একহাতে নিয়ে অন্য হাতে তাতে সাবান লাগিয়ে ঘষতেছে। আমরা ছেলেরা জানি অন্ডকোষ থেকে সবসময় কিছু না কিছু ময়লা বের হয় তাই আপু দেখল লিঙ্গ আর আমার অন্ড থেকে ময়লা বের হচ্ছে। তাই আপু একপর্যায়ে এমন ভাবে আমার লিঙ্গ সাবান দিয়ে ঘষল যেভাবে আমরা ছেলেরা হস্থ মৈথুন করি।
আর জীবনের প্রথম আমার নিজের হাত ছাড়া অন্যের হাতে লিঙ্গ মৈথুন তাও আবার আমার সামনে জীবন্ত মেয়ের নরম হাতের ছোয়ায় মাত্র দুই থেকে তিনবার আমার লিঙ্গ মৈথুন করল আর ওমনি আমার সব বীর্য বের হয়ে গেল। আর তা লাফিয়ে লাফিয়ে আপুর হাতে আর জামায় পড়তেই আমার আপু ভয়ে ভড়কে গেল। অনেকটা গরম, সাদা সাদা, আঠাল বীর্য সে শুকে দেখল প্রস্রাব কিনা। পরে সে অনেকটা লজ্জা আর ভয় নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল এগুলো কি?
আর আমি তো তখন চরম সুখে মুখে কোন কথাই বলতে পারলাম না। তখন আপু হয়তো বুঝতে পারল এগুলো হয়তো আমার যৌন রসই হবে। আপু তখন নিজের হাত ও জামা পরিষ্কার করতে করতে আমার দিকে তাকাল, সে দেখল আমার লিঙ্গ মুহুর্তেই নিস্তেজ হয়ে পড়ে গেল। আপু আর কোন কথা না বলে উঠে গেল। আমি বুঝতে পারলাম এরকম ঘটনার জন্য আপু খুবই লজ্জিত হয়েছে। সে হয়তো এমন ঘটনা ভাবতেও পারেনি।আমি ভাবলাম আপু হয়তো অন্য একদিন আবার আমার লিঙ্গ ধরতে চাইবে আর দেখতে চাইবে কি ছিল সেগুলি। আর আমিও সুযোগ বুঝে আপুরটাও দেখে নেবো। আর আমি মনে মনে ভাবতে থাকলাম যদি কোন দিন সুযোগ আসে তবে একবারে আপুকে নেংটা করে নেব আর মনের সুখে আপুর যৌনাঙ্গ উপভোগ করবো।
কিন্তু না, আমাদের পরিবার হলো খুবই রক্ষলশীল, আমাদের পরিবারের মধ্যে এমন একটি ঘটনা ঘটানো মানে জীবন শেষ। তাই আর কোন সুযোগ না খুজে আমি আমার মতোই থাকলাম। আমি ভয়ে আপুকে এব্যাপারে কোন কিছু জিজ্ঞাসা করারও সাহস পাই নাই। আমি এভাবে ব্যাপারটা ভুলেই গেলাম।
প্রায় পাচ সপ্তাহ পর, আমার শরীর খারাপ ছিল তাই বাবা-মা আর আমার ছোট দুই বোনকে সাথে নিয়ে মার্কেটে গেলেন আর বড় আপুকে বল্লেন আমার দিকে খেয়াল রাখতে।
সবাই চলে যাবার পর আপু দরজা লাগিয়ে সোজা আমার রুমে চলে এলো। আপু আমার পাশে এসে বসল, আমার মাথায় হাত রাখল। তখন আমার চোখ বন্ধ ছিল, তাই আমি তাকালাম, দেখলাম আপু হাসছে আর বল্ল কই তেমন জ্বর নেই তো। আমি বললাম হ্যা নেই, এমনিতেই শুয়ে আছি। আমার বড় আপু খুবই ফর্সা, আর তার চেহারা বা ফেইস অনেকটা ক্যাটরিনা কাইফের মতো লাগে দেখতে। তবে পার্থক্য হলো আপু একটু মোটা আর উনি যথেষ্ট লম্বা মানুষ। আমি তো আপুর দিকে তাকিয়ে হতবাক, কারণ তার চেহারা একেবারে লাল হয়ে গেছে। আমি বুঝতে পারলাম না ব্যাপারটা কি?
আপু আমাকে ভয়ার্ত কন্ঠে বলল, তোকে একটা কথা বলবো তুই কাউকে বলতে পারবি না। আমি বললাম, ঠিক আছে কাউকে বলবো না। কোন সমস্যা? আপু কোন কথা না বলে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। আমি ভাবলাম অন্য কোন সমস্যা, যা মারাত্বক। এবার আপু নিচের দিকে তাকিয়ে আছে, আমি অনেকটা ভয় পেয়ে গেলাম। ভাবলাম মনে হয় আপু কারো সাথে যৌন মেলামেশার কারণে গর্ভবতী হয়ে গেছে। আমি আপুকে শান্ত করার জন্য বলল, তুমি কি কোন পুরুষের সাথে যৌন মিলন করেছ নাকি? আপু সাথে সাথে আমার দিকে তাকিয়ে হেসে দিল, বলল ধুর গাধা, এটাকি সম্ভব? আমি তখন একটু আস্বস্ত হয়ে বললাম তাহলে কি?
আপু এক শ্বাসে বলল, সেদিন আমার হাতে যা পড়েছিল সেগুলি কি ছিল? আমি বুঝলাম না, বললাম কি বললে? আপু আবার এক শ্বাসে বলল, সেদিন বাথরুমে ঘন ঘন, আঠালো কি ছিল? আমি তো তখন বুঝতে পারলাম আমার নিষ্পাপ আপু কিসের কখা বলছে। আমি হাসলাম, আর বললাম তুমি ওগুলি চিন না? কখনো কোথাও দেখনি? আপু আবার এক শ্বাসে বলল, আমি ওগুলো আবার কোথায় পাবো, কিভাবে দেখবো?
এবার আমি আপুকে পেয়ে বসলাম, বললাম তুমি সত্যি করে বলো তোমার কোন মেয়ে বান্ধবী তোমাকে কখনো বলেনি?
তুই তো সবই জানিস, তাহলে এতো প্রশ্ন করছিস কেন? তখন আমি বুঝলাম আপু সত্যি সত্যি একজন কুমারী মেয়ে আর কোন কিছুই জানে না। তখন আমি হেসে হেসে আপুকে বললাম, আপু লজ্জা মাত করো, তবেই আমি বলবো।
আপু বলল, কি বল? তখন আমি আবার আপুকে প্রশ্ন করলাম তোমার কি মনে হয়? ওগুলো কি হতে পারে?
আপু বলল, ঠিক জানি না, তবে হয়তোবা এটা তোর যৌন রসই হবে।
আমি বললাম ঠিকই তো বলেছো, তাহলেতো তুমি সবই জানো! এবার আপু ভড়কে গেল, আর বলল, না আমি আসলে অনুমান করেই বলেছি। আমি বললাম তুমার অনুমান সঠিক। আর কিছু জানতে চাও?আপু অনেকটা অনুযোগের সুরে বলল, এগুলি তোমার কখন, কিভাবে বের হয়? আর তখন তোমার কেমন লাগে।
আমি তখন বললাম, সবই উত্তর দিব, তবে আগে আমাকে খাওয়াতে হবে, আপু সাথে সাথে বলল, বল কি খাবি?
আমি বললাম দুধ! আপু বলল, বাহ বেশ সুবোধ হয়েছে, তুই নিজের মুখে বললি দুধ খাবি? অথচ, কতো দিন তোকে গরুর দুধের জন্য বকা খেতে হয়েছে! তবে তোকে দু:খের সাথে জানাচ্ছি যে আজ লোকটি দুধ দেয় নাই কারণ লোকটি বাড়িতে গেছে, তাহলে তোমাকে সামনের সাপ্তাহে দিব।
আমি বুঝলাম আপু কল্পনাও করতে পারে নি, আমি কি বুঝিয়েছি, এবার তাই আমি এভাবে আপুর দুধ সরাসরি খেতে চাইলে আমাকে সবই হারাতে হবে। অনেক দিন পর, অনেক দিন অপেক্ষার পর শিকার আমার হাতের মুঠয়। তাই আমি শান্ত হয়ে বললাম তুমি কি শুধু শুনতে চাও নাকি সাথে দেখতেও চাও?
আপু বলল শুনবো পরে প্র্যাক্টিকেল দেখব। আমি মনে মনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। ফান্দে পড়ে বগা কান্দে রে!
*”এটা হলো বীর্য, বাংলায় আমরা প্রচলিত অর্থে বলি মাল, যখন কেউ বা নিজেই আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করা হয় তখন ঘন, সাদা, আঠাল তরল পদার্থ আমাদের লিঙ্গ দিয়ে বের হয়।”
আপু খুব মনোযোগ দিয়ে শুনল আর এবার একটা প্রশ্ন করল, এই ঘন ঘন, আঠাল বীর্য বা মাল তোমাদের কোথায় থাকে?
আমি: ওগুলি থাকে আমাদের অন্ডকোষে, যখন কেউ আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করে...
আপু: মৈথুন কি?
আমি: মৈথুন হলো লিঙ্গ ঘষে দেওয়া।
আপু: তার পর?
আমি: যখন আমাদের লিঙ্গ মৈথূন করা হয় তখন আমাদের শরীরের সব শক্তি আমাদের লিঙ্গের দিকে কেন্দ্রিভুত হয়, আর এই সময়ে আমাদের সকল শক্তি এসে আমাদের অন্ডকোষে চাপ দেয় আর তখনই আমাদের শরীরে সঞ্চিত শক্তি বীর্য আকারে আমাদের লিঙ্গ দিয়ে বের হযে যায়। তাই যখন আমাদের বীর্য পাত হয় তখন আমরা দূর্বল হয়ে পড়ি। তখন আমাদের কিছু সময় বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন।
আপু: যদি তোমার লিঙ্গ মৈথুনের শেষ সময় বা যখন তোমার বীর্যপাত হয় তখন কেউ তোমাদের আক্রমন করে তবে কি হবে?
আমি: বীর্যপাতের সময় আমরা ছেলেরা তখন বেসামাল হয়ে যাই।
আপু: কেন?
আমি: কারণ তখন আমাদের শরীরের আর কোথাও শক্তি অবশিষ্ট থাকে না, সবই আমাদের মেরুদন্ডের নীচে লিঙ্গের কাছাকাছি চলে আসে, তাই তখন যদি আমার বা আমাদের ছেলেদের বয়সে কম কোন মেয়েমানুষও চায় তবে সে আমাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কিভাবে?
আমি: ব্যাপারটা তো সহজ, কেন তুমি সেদিন আমার দিকে দেখনি? আমার চেহারা কেমন হয়েছিল?
আপু: হ্যা, খেয়াল করেছি, তুমি তখন একেবারে অসহায়ের মতো হয়ে গিয়েছিলে।
আমি: হ্যা ঠিক আছে, তাই তখন আমি তোমার কোন কথাই ভাল করে শুনতে পারি নাই আর তাই তোমার কোন উত্তরও দিতে শক্তি হয় নাই। তাই তখন যদি তুমি চাইতে তাহলে খুব সহজেই আমাকে মেরে ফেলতে পারতে।
আপু: তাহলে তোমার থেকে কম বয়সের মেয়ে কিভাবে তোমাকে মারতে পারবে?
আমি: খুব সহজ! তখন যেকোন বয়সের মেয়ে ওই পুরুষের অন্ডকোষে আক্রমন করলেই সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে। তার পর যেভাবে ইচ্ছা তাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কি ভয়ংকর!
আমি: হ্যা, ভয়ংকর।
আপু: যখন বীর্য বের হতে থাকে তখন কি ছেলেদের কষ্ট হয়?
আমি: এক রকমের কষ্ট হয় তবে, আরাম বা মজাটাই বেশী মনে হয়।
আপু: তুমি যদি কাউকে না বলো তাহলে আমি কি তোমার বীর্যপাত ঘটাতে পারি?
আমি: কেন? তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও নাকি?
আপু: যাহ! এটা কেমন কথা হলো, তুমি আমার আপন ভাই, তোমাকে নিয়ে আমার ওমন চিন্তা হবে কেন?
আমি: না রেহ! আমি মজা করলাম। তবে তুমি কি জানো? যদি কোন মেয়েদের হাতে আমার লিঙ্গ পড়ে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায়।
আপু: কেন, কোন মেয়েদের দিয়ে অভ্যাস আছে নাকি?
আমি: আছে তো!
আপ: কে রে সেটা?
আমি: কেন, তুমি?
আপু: যাহ দুষ্টু।
আমি বললাম দুধ! আপু বলল, বাহ বেশ সুবোধ হয়েছে, তুই নিজের মুখে বললি দুধ খাবি? অথচ, কতো দিন তোকে গরুর দুধের জন্য বকা খেতে হয়েছে! তবে তোকে দু:খের সাথে জানাচ্ছি যে আজ লোকটি দুধ দেয় নাই কারণ লোকটি বাড়িতে গেছে, তাহলে তোমাকে সামনের সাপ্তাহে দিব।
আমি বুঝলাম আপু কল্পনাও করতে পারে নি, আমি কি বুঝিয়েছি, এবার তাই আমি এভাবে আপুর দুধ সরাসরি খেতে চাইলে আমাকে সবই হারাতে হবে। অনেক দিন পর, অনেক দিন অপেক্ষার পর শিকার আমার হাতের মুঠয়। তাই আমি শান্ত হয়ে বললাম তুমি কি শুধু শুনতে চাও নাকি সাথে দেখতেও চাও?
আপু বলল শুনবো পরে প্র্যাক্টিকেল দেখব। আমি মনে মনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। ফান্দে পড়ে বগা কান্দে রে!
*”এটা হলো বীর্য, বাংলায় আমরা প্রচলিত অর্থে বলি মাল, যখন কেউ বা নিজেই আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করা হয় তখন ঘন, সাদা, আঠাল তরল পদার্থ আমাদের লিঙ্গ দিয়ে বের হয়।”
আপু খুব মনোযোগ দিয়ে শুনল আর এবার একটা প্রশ্ন করল, এই ঘন ঘন, আঠাল বীর্য বা মাল তোমাদের কোথায় থাকে?
আমি: ওগুলি থাকে আমাদের অন্ডকোষে, যখন কেউ আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করে...
আপু: মৈথুন কি?
আমি: মৈথুন হলো লিঙ্গ ঘষে দেওয়া।
আপু: তার পর?
আমি: যখন আমাদের লিঙ্গ মৈথূন করা হয় তখন আমাদের শরীরের সব শক্তি আমাদের লিঙ্গের দিকে কেন্দ্রিভুত হয়, আর এই সময়ে আমাদের সকল শক্তি এসে আমাদের অন্ডকোষে চাপ দেয় আর তখনই আমাদের শরীরে সঞ্চিত শক্তি বীর্য আকারে আমাদের লিঙ্গ দিয়ে বের হযে যায়। তাই যখন আমাদের বীর্য পাত হয় তখন আমরা দূর্বল হয়ে পড়ি। তখন আমাদের কিছু সময় বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন।
আপু: যদি তোমার লিঙ্গ মৈথুনের শেষ সময় বা যখন তোমার বীর্যপাত হয় তখন কেউ তোমাদের আক্রমন করে তবে কি হবে?
আমি: বীর্যপাতের সময় আমরা ছেলেরা তখন বেসামাল হয়ে যাই।
আপু: কেন?
আমি: কারণ তখন আমাদের শরীরের আর কোথাও শক্তি অবশিষ্ট থাকে না, সবই আমাদের মেরুদন্ডের নীচে লিঙ্গের কাছাকাছি চলে আসে, তাই তখন যদি আমার বা আমাদের ছেলেদের বয়সে কম কোন মেয়েমানুষও চায় তবে সে আমাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কিভাবে?
আমি: ব্যাপারটা তো সহজ, কেন তুমি সেদিন আমার দিকে দেখনি? আমার চেহারা কেমন হয়েছিল?
আপু: হ্যা, খেয়াল করেছি, তুমি তখন একেবারে অসহায়ের মতো হয়ে গিয়েছিলে।
আমি: হ্যা ঠিক আছে, তাই তখন আমি তোমার কোন কথাই ভাল করে শুনতে পারি নাই আর তাই তোমার কোন উত্তরও দিতে শক্তি হয় নাই। তাই তখন যদি তুমি চাইতে তাহলে খুব সহজেই আমাকে মেরে ফেলতে পারতে।
আপু: তাহলে তোমার থেকে কম বয়সের মেয়ে কিভাবে তোমাকে মারতে পারবে?
আমি: খুব সহজ! তখন যেকোন বয়সের মেয়ে ওই পুরুষের অন্ডকোষে আক্রমন করলেই সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে। তার পর যেভাবে ইচ্ছা তাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কি ভয়ংকর!
আমি: হ্যা, ভয়ংকর।
আপু: যখন বীর্য বের হতে থাকে তখন কি ছেলেদের কষ্ট হয়?
আমি: এক রকমের কষ্ট হয় তবে, আরাম বা মজাটাই বেশী মনে হয়।
আপু: তুমি যদি কাউকে না বলো তাহলে আমি কি তোমার বীর্যপাত ঘটাতে পারি?
আমি: কেন? তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও নাকি?
আপু: যাহ! এটা কেমন কথা হলো, তুমি আমার আপন ভাই, তোমাকে নিয়ে আমার ওমন চিন্তা হবে কেন?
আমি: না রেহ! আমি মজা করলাম। তবে তুমি কি জানো? যদি কোন মেয়েদের হাতে আমার লিঙ্গ পড়ে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায়।
আপু: কেন, কোন মেয়েদের দিয়ে অভ্যাস আছে নাকি?
আমি: আছে তো!
আপ: কে রে সেটা?
আমি: কেন, তুমি?
আপু: যাহ দুষ্টু।
আপু এবার আমার কাছে এসে আমার লুঙ্গিটা খুলে নিল। সে আমার নরম কোমল লিঙ্গ হাতে নিয়ে বল্ল তোর লিঙ্গ দেখছি নরম থাকতেই বেশী ভালো দেখায়।
আমি: তাই নাকি?
আপু: এত নরম একটা মাংসের পিন্ড কিভাবে এতো শক্ত হয় কিছুই বুঝিনা।
আপু আমার নুনুটায় হাত না দিয়ে সরাসরি দুই ঠোট দিয়ে লিঙ্গের মাথায় ধরে টান দিতেই নুডুলসের মতো আমার লিঙ্গটা তার মুখের ভিতরে চণে গেল। আমি কিছুটা লজ্জা পেলাম, হাজার হোক সেতো আমার আপন বোন। তাই লজ্জাটা বেশিই লাগে।
কিছু মুহুর্ত পর আমি অনুভব করতে থাকলাম যে আমার নরম সরম লিঙ্গটা কোন মানবীর মুখ গহবরে অবস্থান করছে। আপুর মুখের লালা আর উষ্ণতা আমাকে পাগল করে ফেলছে।
কিছুক্ষণ পর দেখি আপুর দুই চোখ-মুখ বড় বড় হয়ে যাচ্ছে। কারণ বুঝতে দেরী হলো না, আমর লিঙ্গটা আস্তে আস্তে তার পূর্ণ যৌবন নিয়ে দন্ডায়মান হষে গেল। তখন বুঝতে পারলাম আপু আমার লিঙ্গটা আর মুখে রাখতে পারছে না। তাই সে আস্তে আস্তে মুখ থেকে বের করে নিল। তখন সে বলল:
আপু: আমার যাদু দেখেছো, কতো ছোট লিঙ্গ মুখে ঢুকালাম আর বের করলাম আস্ত বিশাল আকৃতির এক সাগর কলার মতো ধোন বলো বা সোনা!
আপুর কথা শুনে সত্যি সত্যি আমি হাসতে হাসতে শেষ!
তারপর আপু আমার সোনার চার পাশটা ভালো করে দেখে নিলো। হঠাত ঝাপিয়ে পড়ল আমার অন্ডকোষের উপর। আমিতো লাফিয়ে উঠলাম। তখন আপু বুকে আমার হাটু্র ধাক্কা খেল। সাথ সাথে আপু আমার অন্ডকোষ ছেড়ে দিল। আর আমার দিকে তাকালো। আমি বললাম-
আমি: সরি! আপু আমি খেয়াল করি নাই।
আপু : না, ঠিক আছে। কিন্তু তুমি এভাবে লাফিয়ে উঠলে কেণ?
আমি: না আপু সরি, আমি ইচ্ছে করে করি নাই।
আপু: তাহলে? এভাবে লাফ দিলে কেন? আমি তো তোমার অন্ডকোষে কামড় দেই নাই। শুধু মুখেই নিলাম।
আমি: আপু, যখন তুমি আমার অন্ড হঠাত করে ধরতে গেলে তখন তোমার দাতের চাপে আমি সামান্য ব্যাথা পেয়েছি।
আপু: ঠিক আছে, তাই কি এভাবে লাফ দিয়ে উঠতে হয় নাকি?
আমি: আপু আমি তোমাকে বলেছি না, ছেলেদের অন্ডকোষ খুবই স্পর্শকাতর একটা স্থান। ধর, তুমি যদি আলতো করে করে বা আস্তে আস্তে করে আমার অন্ডোকোয়ে দাত বা হাত দিয়ে কামড় বা চাপ দাও আর আমি যদি তোমাকে ঠেকাতে না পারি তবে আমি এখনই অজ্ঞান হয়ে পড়বো।
আপু: বলিস কি? এতো সাংঘাতিক ব্যাপার! আমি তো কল্পনাও করতে পারি না। তোদের অন্ডকোষ এতো নরম!
আমি: আপু, আমাদের অন্ডকোষ এতো নরম নয় তবে তা হলো স্পর্শকাতর একটা জায়গা। এখানে ধরলে যতো বড়ই পালওয়ানই হোক না কেন সে কাত হয়ে যাবে।
আপু: কই দেখি তো তোর অন্ডকোষ? এতো মারাত্মক!
আপু যখন আমার অন্ডো আলতো করে হাতের মুঠোয় নিল, সত্যি বলবো কি আমার কাছে এতো ভালো লাগছিল যে বলার উপায় নেই। কারণ আমি বুঝতে পারলাম আপু তার ছোট ভাইয়ের সবচেয়ে স্পর্শকাতর একটা অঙ্গে হাত দিয়েছে। তা আপু আলতো করে আমার অন্ডকোষ দুটি তার বাম হাতের মুঠোয় নিয়ে ডান হাতের দুই তিনটা আঙুল দিয়ে আলতো করে চেপে চেপে দেখছে আর মাঝে মাঝে আমাকে বলছে ব্যাথা পাও? আমি তো মজে গেলাম, চরম এক মজা আমাকে গ্রাস করল।
তারপর আপু বলল: তোমার অন্ডকোষ তো মোটামোটি শক্ত আছে। তারপরও এতো ব্যাথা কেন পাও?
আপু আমার অন্ডকোষ দুই হাত দিয়ে চিপে চিপে দেখছে।
এবার আপু আমাকে বলল, তোমার লিঙ্গটা এখন একবার নরম করো।
আমি: তাই নাকি?
আপু: এত নরম একটা মাংসের পিন্ড কিভাবে এতো শক্ত হয় কিছুই বুঝিনা।
আপু আমার নুনুটায় হাত না দিয়ে সরাসরি দুই ঠোট দিয়ে লিঙ্গের মাথায় ধরে টান দিতেই নুডুলসের মতো আমার লিঙ্গটা তার মুখের ভিতরে চণে গেল। আমি কিছুটা লজ্জা পেলাম, হাজার হোক সেতো আমার আপন বোন। তাই লজ্জাটা বেশিই লাগে।
কিছু মুহুর্ত পর আমি অনুভব করতে থাকলাম যে আমার নরম সরম লিঙ্গটা কোন মানবীর মুখ গহবরে অবস্থান করছে। আপুর মুখের লালা আর উষ্ণতা আমাকে পাগল করে ফেলছে।
কিছুক্ষণ পর দেখি আপুর দুই চোখ-মুখ বড় বড় হয়ে যাচ্ছে। কারণ বুঝতে দেরী হলো না, আমর লিঙ্গটা আস্তে আস্তে তার পূর্ণ যৌবন নিয়ে দন্ডায়মান হষে গেল। তখন বুঝতে পারলাম আপু আমার লিঙ্গটা আর মুখে রাখতে পারছে না। তাই সে আস্তে আস্তে মুখ থেকে বের করে নিল। তখন সে বলল:
আপু: আমার যাদু দেখেছো, কতো ছোট লিঙ্গ মুখে ঢুকালাম আর বের করলাম আস্ত বিশাল আকৃতির এক সাগর কলার মতো ধোন বলো বা সোনা!
আপুর কথা শুনে সত্যি সত্যি আমি হাসতে হাসতে শেষ!
তারপর আপু আমার সোনার চার পাশটা ভালো করে দেখে নিলো। হঠাত ঝাপিয়ে পড়ল আমার অন্ডকোষের উপর। আমিতো লাফিয়ে উঠলাম। তখন আপু বুকে আমার হাটু্র ধাক্কা খেল। সাথ সাথে আপু আমার অন্ডকোষ ছেড়ে দিল। আর আমার দিকে তাকালো। আমি বললাম-
আমি: সরি! আপু আমি খেয়াল করি নাই।
আপু : না, ঠিক আছে। কিন্তু তুমি এভাবে লাফিয়ে উঠলে কেণ?
আমি: না আপু সরি, আমি ইচ্ছে করে করি নাই।
আপু: তাহলে? এভাবে লাফ দিলে কেন? আমি তো তোমার অন্ডকোষে কামড় দেই নাই। শুধু মুখেই নিলাম।
আমি: আপু, যখন তুমি আমার অন্ড হঠাত করে ধরতে গেলে তখন তোমার দাতের চাপে আমি সামান্য ব্যাথা পেয়েছি।
আপু: ঠিক আছে, তাই কি এভাবে লাফ দিয়ে উঠতে হয় নাকি?
আমি: আপু আমি তোমাকে বলেছি না, ছেলেদের অন্ডকোষ খুবই স্পর্শকাতর একটা স্থান। ধর, তুমি যদি আলতো করে করে বা আস্তে আস্তে করে আমার অন্ডোকোয়ে দাত বা হাত দিয়ে কামড় বা চাপ দাও আর আমি যদি তোমাকে ঠেকাতে না পারি তবে আমি এখনই অজ্ঞান হয়ে পড়বো।
আপু: বলিস কি? এতো সাংঘাতিক ব্যাপার! আমি তো কল্পনাও করতে পারি না। তোদের অন্ডকোষ এতো নরম!
আমি: আপু, আমাদের অন্ডকোষ এতো নরম নয় তবে তা হলো স্পর্শকাতর একটা জায়গা। এখানে ধরলে যতো বড়ই পালওয়ানই হোক না কেন সে কাত হয়ে যাবে।
আপু: কই দেখি তো তোর অন্ডকোষ? এতো মারাত্মক!
আপু যখন আমার অন্ডো আলতো করে হাতের মুঠোয় নিল, সত্যি বলবো কি আমার কাছে এতো ভালো লাগছিল যে বলার উপায় নেই। কারণ আমি বুঝতে পারলাম আপু তার ছোট ভাইয়ের সবচেয়ে স্পর্শকাতর একটা অঙ্গে হাত দিয়েছে। তা আপু আলতো করে আমার অন্ডকোষ দুটি তার বাম হাতের মুঠোয় নিয়ে ডান হাতের দুই তিনটা আঙুল দিয়ে আলতো করে চেপে চেপে দেখছে আর মাঝে মাঝে আমাকে বলছে ব্যাথা পাও? আমি তো মজে গেলাম, চরম এক মজা আমাকে গ্রাস করল।
তারপর আপু বলল: তোমার অন্ডকোষ তো মোটামোটি শক্ত আছে। তারপরও এতো ব্যাথা কেন পাও?
আপু আমার অন্ডকোষ দুই হাত দিয়ে চিপে চিপে দেখছে।
এবার আপু আমাকে বলল, তোমার লিঙ্গটা এখন একবার নরম করো।
আমি তো হাসছি, আপুকে বললাম, তুমি তো লিঙ্গ সম্পর্কে কিছুই জানোনা, শোন; লিঙ্গের উপর আমাদের সম্পর্ণ নিয়ন্ত্রন নেই।
আপু একথা শুনে তো হতবাক, আপু বলল, কি বলো এসব। এটাও কি সম্ভব?
আমি বললাম, এখন আর নরম হবে না, ইচ্ছা করলেও আমি একটা নরম করতে পারবো না।
আপু: তাহলে আমি যে আবার তোমার লিঙ্গটা নরম দেখতে চাই!
আমি যদি তোমার সামনে এভাবে নেংটা থাকি তাহলে কখনোই এটা নরম হবে না। তবে একটা কাজ করলে নরম হবে-
আপু: একশ্বাসে- কিভাবে? কি করতে হবে?
আমি: আমার অন্ডকোষ থেকে মাল বের করতে হবে।
আপু: তোমার অন্ডকোষ থেকে আবার কিভাবে মাল বের করবো? একটা ছুরি আনো ফুটো করে মাল বের করে দেই।
আমি: বল কি? এতো কষ্ট করতে হবে না, নুনুটাকে একটু আদর দাও সব মাল তোমাকে দিয়ে দেবো।
আপু : সত্যিই।
আমি: আচ্ছা আপু তুমি কখনো, ব্লু বা নেকেট সিনেমা দেখো নাই?
আপু : হেসে হেসে- একবার দেখে ছিলাম, তবে ভাল করে বুঝতে পারি নাই। এখন তোমার থেকে অনেক কিছু শিখেছি। Thank you!
আপু আমার লিঙ্গের প্রতিটি নালী, রগ আর ভাজ ভালো করে দেখল আর রপ্ত করার চেষ্ঠা করল। আমার লিঙ্গ যখন সটান হয়ে দাড়িয়ে ছিল, আপু বার বার নাড়া চাড়া করে দেখছে, আর মনে মনে হয় ভাবছে কি সুন্দর, কত শক্ত, আ্মারো যদি থাকতো এমন একটা, তাহলে কতো কিছুই না করা যেতো।
এবার আপু আমার নির্দেশ মতো লিঙ্গে থেকে মাল বের করার জন্য নুনুটা প্রথমে মুখে নিল আবার বের করল, তার পর আপু কিছু সময় পরপর দুই হাত দিয়ে এমন ভাবে লিঙ্গ মৈথূন করতে থাকল আমার সব মাল বের হয়ে আপুর মুখে, গালে, ঠোটে আর জামাতে পড়ল। আমি তো তখন চরম সুখে আ—উ, আআআ উ করতে থাকলাম।
তারপরের কথা আরো মজার, সটান শক্ত আমার লিঙ্গটা তার সব যৌন রস আপুর গায়ে ছিটিয়ে দিয়ে নিস্তেজ হতে থাকল।
মজার ব্যাপার হলো আপু আমাকে বলছে-
আপু: দেখ, তোর এতো শক্ত, পূর্ণ যৌবনা নুনু কেমন অসহায়ের মতো আমার হাতের মুঠোয় নিজের সব ত্যাজ আর শক্তি হারিয়ে কেমন নিস্থেজ আর নিথর হয়ে গেল। দারুন লাগল, আমি খুবই উপভোগ করলাম এটা। কেউ কি এখন এটা দেখলে বলবে, যে কিছু সময় আগেও এটা ছিল অতিকায় শক্ত একটা নুনু? এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা একটা নুডুলস। হা হা হা।
আপুর এমন হাসি আমাকে বড়ই অপমানিত করল, আমি লজ্জায় চুপ থাকলাম।
আপু: কি বাহাদুর মশায়! এতোক্ষণ নেংটা কোন লজ্জা করল না, আর শক্তি হারিয়ে যখন লিঙ্গ মরা মাছের মতো পড়ে রইল তখন দেখি খুবই লজ্জা।
আমি : দেখ আপু, আমরা সব পারি, কিন্তু যদি কেউ আমাদের যৌন শক্তি নিয়ে উপহাস করে তখন আমরা ছেলেরা লজ্জাবোধ করি।
আপু : Sorry, My dear little sweet Brother! আর বলবো না।
এর পর থেকে আপু যখনই আমাকে একা আমার বা অন্য যেকোন রুমে পায়, তখন আমাকে বলে ভাই তোমার যৌবন দেখাও তো? কখনো বা একা পেলে আমার লুঙ্গির নিচে দিয়ে আমার লিঙ্গটা ধরে চেপে যায়। আর যদি আমার পেন্ট পরা থাকে তখন তো তা পেন্টের উপর দিয়ে হাতিয়ে দেয়।
আর মাঝে মাঝে খুবই রাগ লাগে, যখন আপু এসে যখন তখন আমার নিস্তেজ বা স্বাভাবিক লিঙ্গটা শক্ত আর দাড় করিয়ে যায়। মাখে মধ্যে জোর করে আমার নুনুটা একবার ছুয়ে যায়। সব সময় কি এটা ভালো লাগে? যে যখন তখন নুনুটা দাড় করিয়ে দেওয়া? আর যদি আমি আমার নুনু আপুর হাতে না দেই তখন সে অস্ত্র হিসেবে আমার অন্ডকোষ ধরে চাপ দেয় আর আমি ব্যাথায় সব ছেড়ে সোজা হয়ে দাড়িয়ে থাকি!০৩
আপু একথা শুনে তো হতবাক, আপু বলল, কি বলো এসব। এটাও কি সম্ভব?
আমি বললাম, এখন আর নরম হবে না, ইচ্ছা করলেও আমি একটা নরম করতে পারবো না।
আপু: তাহলে আমি যে আবার তোমার লিঙ্গটা নরম দেখতে চাই!
আমি যদি তোমার সামনে এভাবে নেংটা থাকি তাহলে কখনোই এটা নরম হবে না। তবে একটা কাজ করলে নরম হবে-
আপু: একশ্বাসে- কিভাবে? কি করতে হবে?
আমি: আমার অন্ডকোষ থেকে মাল বের করতে হবে।
আপু: তোমার অন্ডকোষ থেকে আবার কিভাবে মাল বের করবো? একটা ছুরি আনো ফুটো করে মাল বের করে দেই।
আমি: বল কি? এতো কষ্ট করতে হবে না, নুনুটাকে একটু আদর দাও সব মাল তোমাকে দিয়ে দেবো।
আপু : সত্যিই।
আমি: আচ্ছা আপু তুমি কখনো, ব্লু বা নেকেট সিনেমা দেখো নাই?
আপু : হেসে হেসে- একবার দেখে ছিলাম, তবে ভাল করে বুঝতে পারি নাই। এখন তোমার থেকে অনেক কিছু শিখেছি। Thank you!
আপু আমার লিঙ্গের প্রতিটি নালী, রগ আর ভাজ ভালো করে দেখল আর রপ্ত করার চেষ্ঠা করল। আমার লিঙ্গ যখন সটান হয়ে দাড়িয়ে ছিল, আপু বার বার নাড়া চাড়া করে দেখছে, আর মনে মনে হয় ভাবছে কি সুন্দর, কত শক্ত, আ্মারো যদি থাকতো এমন একটা, তাহলে কতো কিছুই না করা যেতো।
এবার আপু আমার নির্দেশ মতো লিঙ্গে থেকে মাল বের করার জন্য নুনুটা প্রথমে মুখে নিল আবার বের করল, তার পর আপু কিছু সময় পরপর দুই হাত দিয়ে এমন ভাবে লিঙ্গ মৈথূন করতে থাকল আমার সব মাল বের হয়ে আপুর মুখে, গালে, ঠোটে আর জামাতে পড়ল। আমি তো তখন চরম সুখে আ—উ, আআআ উ করতে থাকলাম।
তারপরের কথা আরো মজার, সটান শক্ত আমার লিঙ্গটা তার সব যৌন রস আপুর গায়ে ছিটিয়ে দিয়ে নিস্তেজ হতে থাকল।
মজার ব্যাপার হলো আপু আমাকে বলছে-
আপু: দেখ, তোর এতো শক্ত, পূর্ণ যৌবনা নুনু কেমন অসহায়ের মতো আমার হাতের মুঠোয় নিজের সব ত্যাজ আর শক্তি হারিয়ে কেমন নিস্থেজ আর নিথর হয়ে গেল। দারুন লাগল, আমি খুবই উপভোগ করলাম এটা। কেউ কি এখন এটা দেখলে বলবে, যে কিছু সময় আগেও এটা ছিল অতিকায় শক্ত একটা নুনু? এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা একটা নুডুলস। হা হা হা।
আপুর এমন হাসি আমাকে বড়ই অপমানিত করল, আমি লজ্জায় চুপ থাকলাম।
আপু: কি বাহাদুর মশায়! এতোক্ষণ নেংটা কোন লজ্জা করল না, আর শক্তি হারিয়ে যখন লিঙ্গ মরা মাছের মতো পড়ে রইল তখন দেখি খুবই লজ্জা।
আমি : দেখ আপু, আমরা সব পারি, কিন্তু যদি কেউ আমাদের যৌন শক্তি নিয়ে উপহাস করে তখন আমরা ছেলেরা লজ্জাবোধ করি।
আপু : Sorry, My dear little sweet Brother! আর বলবো না।
এর পর থেকে আপু যখনই আমাকে একা আমার বা অন্য যেকোন রুমে পায়, তখন আমাকে বলে ভাই তোমার যৌবন দেখাও তো? কখনো বা একা পেলে আমার লুঙ্গির নিচে দিয়ে আমার লিঙ্গটা ধরে চেপে যায়। আর যদি আমার পেন্ট পরা থাকে তখন তো তা পেন্টের উপর দিয়ে হাতিয়ে দেয়।
আর মাঝে মাঝে খুবই রাগ লাগে, যখন আপু এসে যখন তখন আমার নিস্তেজ বা স্বাভাবিক লিঙ্গটা শক্ত আর দাড় করিয়ে যায়। মাখে মধ্যে জোর করে আমার নুনুটা একবার ছুয়ে যায়। সব সময় কি এটা ভালো লাগে? যে যখন তখন নুনুটা দাড় করিয়ে দেওয়া? আর যদি আমি আমার নুনু আপুর হাতে না দেই তখন সে অস্ত্র হিসেবে আমার অন্ডকোষ ধরে চাপ দেয় আর আমি ব্যাথায় সব ছেড়ে সোজা হয়ে দাড়িয়ে থাকি!০৩
আজ আমি আপু আর আমার ছদ্ম নাম ব্যবহার করবো।
আমি - মানাম, আপু - সানি।
সকাল হতেই আপু বলল আজ তোর বাবা আসবেন।
আমি তো হতবাক, বাবা আসবেন কেন?
আপু: জানিনা, বাড়িতে নাকি অনেক কাজ, তাই তোকে সাহায্য করতে হবে।
আমার বাবা হলেন তৃতীয় ভাই। আর আমি যে চাচার বাসায় থাকি তিনি হলেন সবার বড় চাচা। কিন্তু আমরা সবাই চাচাদেরকে আব্বু বলে ডাকি। বড় চাচার অনেক সম্পত্তি, কিন্তু তার কোন ছেলে সন্তান নেই তাই তিনি অনেকটা জোর করেই আমাকে কোলের বাচ্চা থাকতেই চাচার বাসায় নিয়ে যান। আর আমার বুঝ হবার পর থেকেই এই তিন বোনকে আমার নিজের আপন বোনের মতোই দেখি। কখনো মনেও হয় না যে তারা আমার আপন বোন না। তাই তো বড় আপুকে আমি বাঘের মতো করে ভয় পেতাম। আর আমার আপুরাও আমাকে আদর করতো তাদের ভাইয়ের মতোই। এবার আমি লক্ষ করলাম আপু আমাকে রেডি করে আমার জামা কাপড় সব কিছু গুছিয়ে দিয়ে বিদায় দেবার জন্য প্রস্তুত।
বিকালে যখন বাবা এলেন তখন আপুর চোখ পানিতে ছল ছল করছে, আপুকে দেখে আমার মায়া হলো তাই আমিও কেদে ফেল্লাম। তখন বাবা বললেন কি রে বাপু তোমরা কাদছো কেন? আমি মানামকে তো কেবল কয়েক দিনের জন্যই নিয়ে যাচ্ছি, আবার তো দিয়েই যাবো! এই সানি তোমরা কাদছো কেন? ভাইয়ের প্রতি অধিকার কি কেবল তোমাদের, আমাদের নেই?
বড় চাচা: তোমরা এভাবে কাদছো কেন? ওকে হাসি মুখে বিদায় দিয়ে দাও।
এভাবে আমি চলে গেলাম প্রায় দুই সাপ্তাহের জন্য। তবে হ্যাঁ, সানি আপু আমাকে প্রাণ দিয়ে ভালোবাসতেন, সত্যি কথা বলতে কি আপুদের কোন আপন ভাই নেই তো, তাই তারা আমার প্রতি সব সময় সচেতন থাকতেন। আবার আমি তাদের সাথে সব সময় খুব মসৃণ আচরণ করতাম। আমি আপুকে ভয় পাই আবার সর্বোচ্চ সম্মান করি, আর ছোট বোন দুটিকেও প্রচন্ড যত্ন করি। আমরা সবাই যেমন আন্তরিক ঠিক আমাদের পরিবারও প্রচুর রক্ষনশীল, তাই আপুরা আমাকে ছাড়া কোথাও যাবার অনুমতি ছিল না তাদের ও আমার বাবার।
দুই সপ্তাহ পর, আমাকে বাবা আবার চাচার বাসায় দিয়ে গেলেন। সানি আপুতো আমাকে পেয়ে দারুন খুশি, চাচার বাসার সবই যেন প্রাণ ফিরে পেল। আসলে আমি যতোটুকু বুঝতে পারলাম, ভাই ছাড়া একটি পরিবার পুরোপুরি পঙ্গু ঠিক তেমনি বোন না থাকলেও।
তারপর যথারীতি আমরা আগের মতোই চলতে থাকলাম, এদিকে তিন দিন হয়ে গেল, সানি আপু আমাকে আর বিরক্ত করে না। একদিকে একে বারেই লিঙ্গ আদর না করার কারণে যেমন ভাল লাগছে না, অন্য দিকে আপু তো আবার আগে দিনে কমপক্ষে তিন থেকে চার বার আমার লিঙ্গ দাড় করিয়ে দিত তাও ছিল বিরক্তি কর। মাঝে মাঝে তো আমি বিরক্ত হয়ে কেদেই দিতাম অবশ্য এটা ছিল আপুর কাছে আমার বিরক্ত প্রকাশের মাধ্যম। আপু তখন আমাকে সান্তনা দিয়ে বলতো ঠিক আছে মানাম কেদো আজ আর আসবো না আর তোমাকে আমি মিমি খাওয়াবো।
একি! আজ প্রায় আট দিন হয়ে গেল, আপুর কোন খবর নেই? আমি তো অবাক, তবে আপুকে আমি কিছুই বলার সাহস পাই না। কারণ উনি তো আমার বড়, আবার উনাকে আমি ছোট বেলা থেকেই বাঘের মতো ভয় পেতাম। তাই আমার কিছুই করার ছিল না। তারপর একদিন বাবা-মা মানে আমার চাচা-চাচী আর ছোট দুই বোন গেলেন বাবার বন্ধুর বাসায়। উনার বড় মেয়ে জন্ম দিনের অনুষ্ঠানে। বাবা মা আর বোনেরা গেল দুপুর ১২ টায়। আমি টিভি দেখছি আর সানি আপু তার রুমে বসে বসে কি যেন করছে। আর এখন সময় দুপুর দুইটা, দুই ঘন্টা হয়ে গেল, বাড়ী ফাকা, অথচ আপু একবারের জন্যও আমাকে ডাকলো না, আমি তো আরো অবাক হলাম। আমার যখন ক্ষুদা লাগল তখন আপুর রুমের সামনে গেলাম আর আপুকে বাহির থেকে ডাকলাম আপু, আপু....সানি আপু: কি হয়েছে?
আমি - মানাম, আপু - সানি।
সকাল হতেই আপু বলল আজ তোর বাবা আসবেন।
আমি তো হতবাক, বাবা আসবেন কেন?
আপু: জানিনা, বাড়িতে নাকি অনেক কাজ, তাই তোকে সাহায্য করতে হবে।
আমার বাবা হলেন তৃতীয় ভাই। আর আমি যে চাচার বাসায় থাকি তিনি হলেন সবার বড় চাচা। কিন্তু আমরা সবাই চাচাদেরকে আব্বু বলে ডাকি। বড় চাচার অনেক সম্পত্তি, কিন্তু তার কোন ছেলে সন্তান নেই তাই তিনি অনেকটা জোর করেই আমাকে কোলের বাচ্চা থাকতেই চাচার বাসায় নিয়ে যান। আর আমার বুঝ হবার পর থেকেই এই তিন বোনকে আমার নিজের আপন বোনের মতোই দেখি। কখনো মনেও হয় না যে তারা আমার আপন বোন না। তাই তো বড় আপুকে আমি বাঘের মতো করে ভয় পেতাম। আর আমার আপুরাও আমাকে আদর করতো তাদের ভাইয়ের মতোই। এবার আমি লক্ষ করলাম আপু আমাকে রেডি করে আমার জামা কাপড় সব কিছু গুছিয়ে দিয়ে বিদায় দেবার জন্য প্রস্তুত।
বিকালে যখন বাবা এলেন তখন আপুর চোখ পানিতে ছল ছল করছে, আপুকে দেখে আমার মায়া হলো তাই আমিও কেদে ফেল্লাম। তখন বাবা বললেন কি রে বাপু তোমরা কাদছো কেন? আমি মানামকে তো কেবল কয়েক দিনের জন্যই নিয়ে যাচ্ছি, আবার তো দিয়েই যাবো! এই সানি তোমরা কাদছো কেন? ভাইয়ের প্রতি অধিকার কি কেবল তোমাদের, আমাদের নেই?
বড় চাচা: তোমরা এভাবে কাদছো কেন? ওকে হাসি মুখে বিদায় দিয়ে দাও।
এভাবে আমি চলে গেলাম প্রায় দুই সাপ্তাহের জন্য। তবে হ্যাঁ, সানি আপু আমাকে প্রাণ দিয়ে ভালোবাসতেন, সত্যি কথা বলতে কি আপুদের কোন আপন ভাই নেই তো, তাই তারা আমার প্রতি সব সময় সচেতন থাকতেন। আবার আমি তাদের সাথে সব সময় খুব মসৃণ আচরণ করতাম। আমি আপুকে ভয় পাই আবার সর্বোচ্চ সম্মান করি, আর ছোট বোন দুটিকেও প্রচন্ড যত্ন করি। আমরা সবাই যেমন আন্তরিক ঠিক আমাদের পরিবারও প্রচুর রক্ষনশীল, তাই আপুরা আমাকে ছাড়া কোথাও যাবার অনুমতি ছিল না তাদের ও আমার বাবার।
দুই সপ্তাহ পর, আমাকে বাবা আবার চাচার বাসায় দিয়ে গেলেন। সানি আপুতো আমাকে পেয়ে দারুন খুশি, চাচার বাসার সবই যেন প্রাণ ফিরে পেল। আসলে আমি যতোটুকু বুঝতে পারলাম, ভাই ছাড়া একটি পরিবার পুরোপুরি পঙ্গু ঠিক তেমনি বোন না থাকলেও।
তারপর যথারীতি আমরা আগের মতোই চলতে থাকলাম, এদিকে তিন দিন হয়ে গেল, সানি আপু আমাকে আর বিরক্ত করে না। একদিকে একে বারেই লিঙ্গ আদর না করার কারণে যেমন ভাল লাগছে না, অন্য দিকে আপু তো আবার আগে দিনে কমপক্ষে তিন থেকে চার বার আমার লিঙ্গ দাড় করিয়ে দিত তাও ছিল বিরক্তি কর। মাঝে মাঝে তো আমি বিরক্ত হয়ে কেদেই দিতাম অবশ্য এটা ছিল আপুর কাছে আমার বিরক্ত প্রকাশের মাধ্যম। আপু তখন আমাকে সান্তনা দিয়ে বলতো ঠিক আছে মানাম কেদো আজ আর আসবো না আর তোমাকে আমি মিমি খাওয়াবো।
একি! আজ প্রায় আট দিন হয়ে গেল, আপুর কোন খবর নেই? আমি তো অবাক, তবে আপুকে আমি কিছুই বলার সাহস পাই না। কারণ উনি তো আমার বড়, আবার উনাকে আমি ছোট বেলা থেকেই বাঘের মতো ভয় পেতাম। তাই আমার কিছুই করার ছিল না। তারপর একদিন বাবা-মা মানে আমার চাচা-চাচী আর ছোট দুই বোন গেলেন বাবার বন্ধুর বাসায়। উনার বড় মেয়ে জন্ম দিনের অনুষ্ঠানে। বাবা মা আর বোনেরা গেল দুপুর ১২ টায়। আমি টিভি দেখছি আর সানি আপু তার রুমে বসে বসে কি যেন করছে। আর এখন সময় দুপুর দুইটা, দুই ঘন্টা হয়ে গেল, বাড়ী ফাকা, অথচ আপু একবারের জন্যও আমাকে ডাকলো না, আমি তো আরো অবাক হলাম। আমার যখন ক্ষুদা লাগল তখন আপুর রুমের সামনে গেলাম আর আপুকে বাহির থেকে ডাকলাম আপু, আপু....সানি আপু: কি হয়েছে?
আমি: আমার ক্ষুদা লেগেছে।
সানি আপু : আসছি, তুই গিয়ে ডাইনিং টেবিলে বস।
আমি টিভি দেখছি, আর তখন আপু এক কাপ গরম দুধ নিয়ে এল, দুইটা ডিম, একটা সিদ্ধ, আরেকটা পোচ, দুটি কলা, বাটার মাখানো রুটি।
সানি আপু : নে, এগুলি খেয়ে নে। আর পারলে একবার আমার রুমে আসিস।
আমি ভাবলাম, আপু হয়তো ঠিক হয়ে গেছে, আর আমার সাথে এমন করবে না। তাই কোন কথা না বাড়িয়ে থেয়ে আপুর রুমে গেলাম। দেখি আপু গায়ে একটা বিছানার চাদর দিয়ে শুয়ে আছে। আমি আপুকে ডাকলাম, আপু... আপু....
সানি আপু : কোন সমস্যা?
আমি : না তুমি তো আমাকে ডেকেছো?
সানি আপু : কান ধরো, দশবার উঠ বস করো!
আমি তো অবাক! কেন আপু?
সানি আপু : তুই, একটা গরু, একটা গাধা, একটা ছাগল!
আমি : কেন আপু?
সানি আপু : আমার এক বান্ধবী, নাম রীতা, আমি তাকে আমাদের সব কথা বলেছি। তখন সে আমাকে বলল, তুমি বোকা, বাসায় ছোট ভাইকে নিয়ে এমন করা তোমার ঠিক হয় নি। আমি বললাম কেন? তখন রীতা বলল, পুরুষ জাতিকে দিয়ে কোন বিশ্বাস নেই সে যেকোন সময় তোকে অক্রমণ করতে পারে। তখন আমি তাকে বললাম কেন কি হবে? রীতা বলল, সে তোকে ধর্ষণ করবেই করবে। শুধু সুযোগ পেলেই হলো। আর আমি তখন থেকেই অপেক্ষায় আছি ব্যাপারটা দেখার জন্য। আর তুই গাধা চুপ করে আছিস। তুই কি মনে করেছিস মেয়েরা শুধু ছেলেদের নুনু চিবিয়েই শান্তি পায়? মেয়েদের কি কোন সখ আহলাদ নেই? আমি তোকে প্রতিদিন বিরক্ত করতাম, আর ভাবতাম আজ হয়তো তুই আমার উপর ঝাপিয়ে পড়বি। কিন্তু না, তুই তো নির্বিকার একটা বলদ। একথা গুলি বলে আপু কেদেই ফেলল, আর আমি এ কথাগুলি শোনে তো কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে গেলাম। তারপর আমি তার কথা শেষ হবার পর আস্তে আস্তে আপুর কাছে গেলাম। আপুর মাথার পাশে গিয়ে বসলাম। আপুর কান্না আমাকে অপরাধী বানিয়ে দিল। আমি আলতো করে আপুর চোখের পানি মুছে দিলাম, আর তাতেই আমার মাঝে এক দারুন শিহরণ জেগে উঠল; মনে হলো মেয়েরা হলো জগতের এক বিশাল সম্পদ। জীবনের প্রথম এখন কোন মেয়ের অঙ্গে হাত দিলাম, আমার কাছে মনে হলো কতো নরম দুটি চোখ। চোখ থেকে গড়িয়ে পড়া পানি আমার দুই হাতে নিয়ে তাকিয়ে থাকলাম, মনে হলো অনেক দামি দুটি ফোটা। তারপর আলতো করে আপুর চোখে চুমু খেলাম। আর আপু তার কান্না থামিয়ে দিল। শান্ত হয়ে বসল। আমার সমস্যা হলো ইতিপূর্বে আমি কোন মেয়েকে বাস্তবে এতো কাছ থেকে দেখি নাই। আমি আপুর খুব কাছে এসে গালের প্রতিটি পশমের লোমকুপ অবলোকন করছি আর অভিভুত হলাম।
আপনাদের হয়তো আগেও বলেছি, আমার সানি আপু ছিল অসম্ভব সুন্দরী এক যুবতী। তার শারিরীক গঠন অসাধারণ সুন্দর। এবার আমি আপুকে দুই হাত টেনে বসালাম, আর চোখ দিয়ে ইশারা দিয়ে বললাম এখন আর কোন কথা নয়! শুধুই উপভোগ, আমি সানিকে আর সানি আমাকে ভোগ করবে। আপু আজ যে সেলোয়ার কামিজ পরেছে তার রঙ হলো হালকা নীল, তার মাঝে হালকা সবুজ রঙের পাতা আর গোলাপী রঙের ফুল। অসম্ভব ফর্সা গায়ে আপুকে যে রাজকুমারির মতো দেখাচ্ছে আমার সানি আপু কি তা জানতো?
আমি আস্তে করে আপুর বুকের উপর থেকে ওড়না সরিয়ে আমার হাতের মুঠোয় নিলাম। সাথে সাথে আপুর চেহারা পাল্টে গেল, বিশ্বাস করুন, তখন আমার সানিকে দেখলে যে কেউ মনে করবে নিরীহ নিরপরাধ হরিনী হিংস্র বাঘের মুখে এসে পড়েছে। আপুর ভয়ার্ত দুই চোখ ইশারা আর্তনাদ করছে তাকে ছেড়ে দিতে। কিন্তু ক্ষুধার্ত বাঘ না খেয়ে কি এতো সহজে ছেড়ে দিবে? আমি লক্ষ করলাম আপুর বুকের উপর থেকে ওড়না সরে যাবার কারণে তার হাত দুটি সামনে এনে গুটিয়ে রেখেছ। এতো রক্ষণশীল পরীবারের মেয়ে হিসেবে কখনো কোন পুরুষের সামনে বুকের ওড়না তো দুরের কথা মাথায় বড় চাদর ছাড়াও বের হয়নি। আমি লক্ষ করলাম, আপুর উচ্ছসিত স্তন দুটি স্বগর্বে তাদের অবস্থান আমাকে জানান দিচ্ছে। এবার আমি আস্তে করে আপুর কামিজ বা জামার পিছনে হাত দিয়ে হুক খোলার চেষ্টা করলাম। আপু তাতে সামান্য বাধা দিল কিন্তু আমি তাতে কোন ভ্রুক্ষেপই করলাম না। আমি জানি, মেয়েদের লজ্জা সারা শরীরে, আর সেই মেয়ে যদি হয় মুসলিম রক্ষশীল পরিবারের তবে তো কথাই নেই। অনেকটা জোর করে আপুর কামিজ বা জামার বোতাম খুলে জামার নিচ থেকে ধরে টেনে উপরের দিকে খুলে নিলাম। যখন উপরের দিকে জামা টেনে বের করলাম তখন তো আপু দুই হাত উপরের দিকে সোজা করে রেখেছে আর আমার চোখ আপুর বগলের নিচে পড়তেই দেখি সাদা সাদা বগলের নিচে কালো ঘন পশমে আবৃত। মাত্র H.S.C Exam শেষ হলো, তাই আমি তো হতবাক, কারণ আমি তখনো জানতাম না যে মেয়েদেরও বগলে পশম হয়। আপুর জামা খুলার পরও তার গায়ে সেন্ডু গেঞ্জির মতো শেমিজ বা অন্তর্বাস পরা ছিল তাই সে এখনো পুরোপুরি উদোম বা খালি গা হয় নাই। তখন আমি করলাম কি, আপুর ডান হাত উচু করে তার বগলের নিচের পশমগুলি দেখতে থাকলাম। প্রথমে আপু কিছু বলে নাই। কিন্তু পরে আপু খুই লজ্জা বোধ করছিল আমি তার চেহারা দেখে বুঝতে বারলাম। আমার কাছে মনে হলো আপু হয়তো এখনো একবারও বগলের বাল ফেলেনি। আমি এবার আপুর বগলে হাত দিয়ে বালগুলি আলতো করে টানতে থাকলাম আর বুঝতে পারলাম আপু খুবই সেক্স অনুভব করছে। আপুর দুই বগলের পশম বা বাল ধরে আলতো করে টেনে টেনে আপুর দুই চোখের দিকে তাকিয়ে বলছি ছি! ছি! আপু এগুলি কি? আপু তো লজ্জায় দুই চোখ বুজে আছে। আমারও খুবই মজা লাগছে এভাবে লজ্জা দিতে। তারপর অসম্ভস ফর্সা সুন্দর শরীর দেখার জন্য উদগ্রিব হয়ে গেলাম। এভাবে কিছু সময় পর আপুর শেমিজ বা অন্তর্বাস খুলে নিলাম, এবার শুধু ব্রা পরা আর নীচে পায়জামা। পায়জামাটা ধরে একটু নীচে নামালাম আর অমনি আপুর সুন্দর নাভী বের হয়ে গেল। আমি আলতো করে নাভীতে এক আঙুল দিতেই আপু শিহরিত হয়ে উঠল, বুঝলাম আপু আরো শিহরণ অনুভব করছে। আসলে আপুতো কখনো এভাবে এতোটা নগ্ন কারো সামনে হয় নাই। আর আমিও অভিভুত, এতো সুন্দর দেহ উপভোগ করছি। আমি তো এতোটাই নিশ্চিত যে এই দেহে কোন পুরুষ কেন, কোন মেয়েরও হাত বা স্পর্শ তো দুরের কথা দৃষ্টিও পড়েনি। তাই নিশ্চিন্তে এগিয়ে গেলাম আরো আবিষ্কারের জন্য। আপুর সুন্দর ফর্সা পেটের মধ্যে কালো একটি নাভি গহবর খু্বই দারুন লাগছে। কিছু সময় আপুর পেটে সাতার কেটে নিলাম। তার পর এবার হিমালয় বিজয় করার মতো রোমাঞ্চকর একটা আবেশ আমাকে শিতল করে দিল। আপুর দুটি স্তন সত্যিই এতোই উচু ছিল যা দেখার মতোই। যখন আমি আপুর ব্রা এর পিছনের হুকে হাত দিলাম তখনই বাসার মোবাইল বেজে উঠল, আর আপু আমাকে ইশারায় বলল মোবাইলটা আনার জন্য। তখন অনেকটা বিরক্ত হয়ে উঠে গেলাম। আর দেখি মা র মানে আমার চাচীর ফোন। মোবাইল নিয়ে আপুর হাতে দিলাম। তখন আপু কথা বলল, আর তাতে বুঝতে পারলাম তারা চলে আসছেন।
আপু তাড়াতাড়ি করে উঠে বলল চল, ভাত খেয়ে নেই। বাবা-মা আসছেন। আমি বললাম এখন আমি ভাত খাবো না তোমাকে খাবো। আপু হাসল, বলল –অনেক হয়েছে এবার চলো। আমি কখনো আপুর কথার অবাধ্য হই না। তাই আপুও আমাকে খুবই আদর করে। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না।
দুজনই উঠে গেলাম। আর দেখতে থাকলাম কিভাবে আপু তার সুন্দর দেহটাকে আবার জামা দিয়ে আবৃত করে। যখন আপু সুন্দর করে সব পরে ওড়নাটা তার মাথা হাত বুক পেচিয়ে দাড়াল তখন আরো দারুন লাগছে। আপু বলল কেমন লাগছে! আমি বললাম, অসাধারণ, আপু বলল, আর তখন? আমি বললাম আমি পাগল হয়ে যাবো। আপু বলল এটুকুতেই থাকো। সেদিনের সেই অসমাপ্ত ঘটনার পর থেকে আমি অনেকটা বেসামাল হয়ে পড়েছিলাম, কিন্তু আপু আমার ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছে। তাই একদিন আপু আমাকে তার কক্ষে ডেকে নিয়ে সাবধান করলেন এই বলে, আমরা এতো দিন যা করেছি তা খুবই অন্যায় আর অনাচার। এ ব্যাপারে তুমি আর আমি সম্যক জ্ঞাত আছি। তাই যা করেছ করেছ এখন থেকে সাবধান থাকো। আমার ধারণা আপুর কোন বান্ধবি হয়তবা আপুকে সাবধান করেছে। কারণ ইদানিং আমি দেখছি আপুর সাথে এক বান্ধবীর খুবই ভালো সম্পর্ক, তবে সে বান্ধবী বিবাহিত। তাই হয় তো সেই আপু আমার আপুকে বিভিন্ন ভাবে সাবধান করেছেন।
তবে এটা তো আমরা প্রাপ্ত বয়স্ক সকল ছেলে-মেয়েরা জানি যে, এই সেক্স বা যৌন বিষয়ে ছেলেরা খুবই দুর্বল থাকে। তাই মেয়েদেরকেই বেশী সাবধান থাকতে হয়। একটা দিক থেকে আমার আপু খুবই নিরাপদ যে আমি কখনোই আপুর অবাধ্য হই নাই।আজ আমার ছোট দুই বোনের ছদ্ম নাম ব্যবহার করবো := মেজ বোন - সালেহা, ইন্টার প্রথম বর্ষে উঠেছে কেবল, ছোট বোন = সিনহা, ক্লাস নাইনে পড়ে।
এটা কি হলো? আমার অন্ডকোষ এভাবে ব্যথা করছে কেন? মনে হচ্ছে কেউ একজন আমার অন্ডকোষ দাত বা অন্য শক্ত কোন কিছু দিয়ে আলতো করে চাপছে! দুপুরে খাবারের পর আমার রুমে ঘুমালাম, ঘুমের মধ্যেই এমন অনুভুতি খুব একটা খারাপ লাগেনি। তবুও মাথা তুলে তাকালাম, দেখি সানি আপু আমার লুঙ্গির ভিতরে মাথা ঢুকিয়ে একাজ করছে। আমি তখনও পুরোপুরি সজাগ বা স্বাভাবিক হতে পারি নাই। একটু নিজেকে সামলে নিয়ে উঠে বসলাম, আর আপুকে আমার লুঙ্গি থেকে টেনে বের করলাম।
চোখ দিয়ে ইশারা দিয়ে জিজ্ঞাস করলাম এটা কি হচ্ছে?
আপু বলল : আমরা স্বাধীন, আমরা স্বাধীন!
আমি : মানে?
আপু : বাবা-মা দুই দিনের জন্যে বাড়িতে গেছেন আর সালেহা ও সিনহা ঘুমাচ্ছে। তাই তো আমি এতো সাহস করছি। (আমার দিকে কামনার দৃষ্টিতে তাকিয়ে তাকিয়ে হাসছে)
এবার আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এলো। এতো দিনের অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি আপু আসলে আমাকে ভোগ করতেই বেশি আগ্রহী। আর তাই সে সবসময় নিজেকে গোপন করার চেষ্টা করতো। তবে এতো দিনে আমি তা বুঝতে পেরেছি। আর তাই এ কথা নিশ্চিত ভাবে বলা যায় সানি আপু খুবই বুদ্ধিমতি। এবার আমি বাধ সাধলাম, আপুর মূল কাজ হলো ছলে বলে কৌশলে আমার মাল বের করে আমাকে নিস্তেজ করে দেয়া, আর আপু অতি আগ্রহের সাথে উপভোগ করে আমার বীর্যক্ষরণের চিত্র। কখনো নুনু মুখে নিয়ে আবার কখনো হাতে নিয়ে।
আজ যখন আপু আমার নুনুতে হাত দিল মাল বের করার জন্য, তখনই আমি নিজেকে সরিয়ে নিলাম। আপু তো অবাক, কি হলো? এমন করছো কেন?
আমি : আমি তোমাকে আমার নুনু দিবো না।
আপু : কেন?
আসি : আমার এগুলো ভালো লাগে না।
আপু : হতবাক! কেন? কোন সমস্যা?
আমি : হ্যা, অবশ্যই সমস্যা। আজ আগে তোমার কাপড় খুলো। তোমাকে দেখতে দাও তার পর আমি।
আপু : (হাসতে হাসতে) দুর বোকা, আমারটা বাদ দে। বরং চল নুনু দিয়ে আমি নুডুলস বানিয়ে খাই।
আমি : (হাসতে হসেতে) তার চাইতে ভালো, তোমার বোদা থেকে আমি ঘি বের করে খাই।
আপু : (লজ্জায় লাল হয়ে গেল, এমন কথা আমার কাছ থেকে তার জন্য একেবারেই বেমানান) যাহ খবিস, এটা ঠিক না।
আমি : আজ তোমার বোদা-পাছা থেকে ঘি বের করেই ছাড়বো। এবার আপু অবস্থা খারাপ দেখে উঠে এক লাফে পালিয়ে গেল। দৌড়ে গিয়ে ছাদে উঠে গেল। আমিও নাছোড়বান্দা, পিছনে পিছনে ছাদে গেলাম। আপু ছাদের দরজা লাগাতে লাগাতেই আমি উপস্থিত তাই আর পারলনা। আমিও ছাদে ঢুকে গেলাম। আপুকে অনেকটা জোর করে ঝাপটে ধরলাম। আর একটা একটা কাপড় খুলতে থাকলাম, আপু তো নিজেকে আমার হাত থেকে বাচাতে ব্যস্ত। আর আমি তাড়াহুড়ো করে ওড়না, কামিজ বা জামা খুলে নিলাম, সেমিজ খুললাম টেনে হিচড়ে। আর ব্রাটা এক টান দিতেই হুক ছিড়ে গেল। আর ব্রা আমার হাতের মুঠোয় চলে এলো।
তখন ছাদে, খোলা আকাশের নিচে মাটিতে ফেলে একাজ করলাম। যখন আপুর বুক উন্মুক্ত হয়ে দুধ দুটি আমার চোখের সামনে ঝুলে পড়ল আমি নিজেকে আর সামাল দিতে পারলাম না। অবাক দৃষ্টি তাকিয়েই থাকলাম। আর আপুর দিকে তাকাতেই দেখি আপু লজ্জায় লাল হয়ে গেছে, আর দুই চোখ বন্ধ করে আছে।